জাবির জলাশয়ে অতিথি পাখি
০০মুকিমুল আহসান হিমেল
লাল শাপলা শোভিত জলাশয়ে রঙিন ডানায় ভর করে ভেসে বেড়াচ্ছে হাজার হাজার অতিথি পাখি। হঠাৎ করে নির্জনতা ভেঙ্গে কিচিরমিচির আওয়াজ তুলে এ সব পাখি ডানা মেলে উড়ে যাচ্ছে আকাশে। কখনো আবার নিজেদের উপস্থিতি জানান দেয়ার জন্য তারা গোটা আকাশ জুড়ে চক্রাকারে উড়ে বেড়াচ্ছে। কিছুক্ষণ পর পাখিগুলো জলাশয়ের পানিতে ধীর গতিতে ডানা ঝাপটে নামছে। শিশির ভেজা সকাল থেকে শুরু করে শেষ বিকাল পর্যন্ত পানিতে ডুবসাঁতার আর খুনসুটিতে মেতে উঠছে তারা। গত কয়েকদিন ধরে ঢাকার অদূরে সাভারের প্রাণী সম্পদ গবেষণা ইন্সটিটিউট ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি স্থানের জলাশয়ে সমাগম ঘটেছে হাজার হাজার অতিথি পাখির। মনোমুগ্ধকর এ দৃশ্য দেখতে প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শনার্থী ভিড় জমাচ্ছে। পাখিরাও মধুমাখা কণ্ঠে কিচিরমিচির আওয়াজে স্বাগত জানাচ্ছে দর্শনার্থীদের। এসকল শীতের অতিথি পাখির কলতানে মুখর হয়ে উঠেছে গোটা এলাকা।
প্রতিবছর শীতের শুরুতে উত্তরের সুদূর সাইবেরিয়া, হিমালয়সহ বিভিন্ন শীত প্রধান দেশের তীব্র শীতের হাত থেকে নিজেদের বাঁচাতে এদেশে আগমন ঘটে হাজার হাজার অতিথি পাখির। অন্যান্য বারের তুলনায় একটু দেরিতে হলেও শীতের অতিথিরা প্রকৃতির সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিতে হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে আমাদের দেশে এসেছে। বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলের বিভিন্ন বিল, হাওর অঞ্চল ও সাভারের এ জলাশয়গুলোতে শীতের অতিথিরা আসে। তাদের আগমনে প্রকৃতি নতুন সাজে সজ্জিত হয়। প্রাণ ফিরে পায় দেশের বিভিন্ন প্রাকৃতিক জলাশয়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকার এসকল জলাশয়ের তীরে প্রতিদিন সকাল থেকেই হাজার হাজার দর্শনার্থী ভিড় জমাতে শুরু করেন। শিশির ভেজা সকালে অতিথি পাখির নির্জনতা ভাঙ্গে দর্শনার্থীদের আসা যাওয়ায়। ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে পাখিরা সকালে জলাশয়ের পানিতে লাল শাপলার পাশে গিয়ে খুনসুটি আর ডুবসাঁতারে মেতে ওঠে। কোন কোনটি জলাশয়ের পানিতে গোসল করছে, কোনটি আবার নিজেদের মধ্যে খুনসুটি আর খেলাধুলায় ব্যস্ত থাকে। কিছুক্ষণ পর দলবদ্ধ হয়ে কিচিরমিচির আওয়াজে ডানা ঝাপটে দীর্ঘক্ষণ আকাশে উড়ে বেড়াচ্ছে।
পাখি বিশেষজ্ঞদের মতে, এ দেশে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর, নভেম্বর-জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল এই তিনটি পর্যায়ে অতিথি পাখিরা আসে। মূলত অক্টোবরের শেষ ও নভেম্বরের প্রথম দিকেই এরা বাংলাদেশে আসে। আবার মার্চের শেষ দিকে প্রকৃতিতে গরমের ছোঁয়া লাগতেই ফিরে যায় আপন ঠিকানায়। এদেশে যে সকল প্রজাতির অতিথি পাখি আসে তার মধ্যে ২৫ প্রজাতির হাঁস ও ৫০ প্রজাতির সৈকত পাখি রয়েছে।
পাখি বিশেষজ্ঞ ইনাম আল হক জানান, এদেশে আসা অতিথি পাখির মধ্যেও আবার দুইটি ধরন রয়েছে। এর মধ্যে এক ধরনের পাখি শীতে বাংলাদেশে আসে গ্রীষ্মে ফিরে যায়। অন্য জাতের পাখিরা গ্রীষ্মে আসে শীতে ফিরে যায়। এ জাতের পাখিরা মূলত এদেশের বনাঞ্চলেই বেশির ভাগ সময় থাকে। আর জলাশয়গুলোকে যে পাখি দেখা যায় সেগুলোকেই শীতের অতিথি পাখি হিসাবে সকলেই জানে। এছাড়া আর এক জাত রয়েছে যারা মূলত বিদেশী পাখি কিন্তু আমাদের দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করার কারণে তাদের অতিথি পাখি বলা হয় না।'
Source: Daily Ittefaq:26th December
প্রতিবছর শীতের শুরুতে উত্তরের সুদূর সাইবেরিয়া, হিমালয়সহ বিভিন্ন শীত প্রধান দেশের তীব্র শীতের হাত থেকে নিজেদের বাঁচাতে এদেশে আগমন ঘটে হাজার হাজার অতিথি পাখির। অন্যান্য বারের তুলনায় একটু দেরিতে হলেও শীতের অতিথিরা প্রকৃতির সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিতে হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে আমাদের দেশে এসেছে। বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলের বিভিন্ন বিল, হাওর অঞ্চল ও সাভারের এ জলাশয়গুলোতে শীতের অতিথিরা আসে। তাদের আগমনে প্রকৃতি নতুন সাজে সজ্জিত হয়। প্রাণ ফিরে পায় দেশের বিভিন্ন প্রাকৃতিক জলাশয়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশের এলাকার এসকল জলাশয়ের তীরে প্রতিদিন সকাল থেকেই হাজার হাজার দর্শনার্থী ভিড় জমাতে শুরু করেন। শিশির ভেজা সকালে অতিথি পাখির নির্জনতা ভাঙ্গে দর্শনার্থীদের আসা যাওয়ায়। ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে পাখিরা সকালে জলাশয়ের পানিতে লাল শাপলার পাশে গিয়ে খুনসুটি আর ডুবসাঁতারে মেতে ওঠে। কোন কোনটি জলাশয়ের পানিতে গোসল করছে, কোনটি আবার নিজেদের মধ্যে খুনসুটি আর খেলাধুলায় ব্যস্ত থাকে। কিছুক্ষণ পর দলবদ্ধ হয়ে কিচিরমিচির আওয়াজে ডানা ঝাপটে দীর্ঘক্ষণ আকাশে উড়ে বেড়াচ্ছে।
পাখি বিশেষজ্ঞদের মতে, এ দেশে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর, নভেম্বর-জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল এই তিনটি পর্যায়ে অতিথি পাখিরা আসে। মূলত অক্টোবরের শেষ ও নভেম্বরের প্রথম দিকেই এরা বাংলাদেশে আসে। আবার মার্চের শেষ দিকে প্রকৃতিতে গরমের ছোঁয়া লাগতেই ফিরে যায় আপন ঠিকানায়। এদেশে যে সকল প্রজাতির অতিথি পাখি আসে তার মধ্যে ২৫ প্রজাতির হাঁস ও ৫০ প্রজাতির সৈকত পাখি রয়েছে।
পাখি বিশেষজ্ঞ ইনাম আল হক জানান, এদেশে আসা অতিথি পাখির মধ্যেও আবার দুইটি ধরন রয়েছে। এর মধ্যে এক ধরনের পাখি শীতে বাংলাদেশে আসে গ্রীষ্মে ফিরে যায়। অন্য জাতের পাখিরা গ্রীষ্মে আসে শীতে ফিরে যায়। এ জাতের পাখিরা মূলত এদেশের বনাঞ্চলেই বেশির ভাগ সময় থাকে। আর জলাশয়গুলোকে যে পাখি দেখা যায় সেগুলোকেই শীতের অতিথি পাখি হিসাবে সকলেই জানে। এছাড়া আর এক জাত রয়েছে যারা মূলত বিদেশী পাখি কিন্তু আমাদের দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করার কারণে তাদের অতিথি পাখি বলা হয় না।'
Source: Daily Ittefaq:26th December
জা হা ঙ্গী র ন গ র বি শ্ব বি দ্যা ল য় : অতিথির সংখ্যা কমছে
এম আরিফুর রহমান
হঠাত্ কারও বাসায় অতিথি এলে মেজবানের অবস্থাটা কেমন হয়? বাসায় তোড়জোড় পড়ে যায় আপ্যায়ন নিয়ে। প্রস্তুতি না থাকায় মনের মতো করে আতিথেয়তাও করা যায় না। কিন্তু মেহমান আসার বিষয়টি যদি আগে থেকেই জানা থাকে তাহলে তো কথাই নেই। মেহমানের পছন্দ অনুযায়ী নানা প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়। কীভাবে তাকে খুশি করা যায় তা নিয়ে মোটামুটি মেজবানের ঘুম হারাম। অতিথি নিয়ে বছরে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারে ঠিক এরকম ঘটনাই ঘটে।
অতিথি আসার সময়টা পরিবারের সবার জানা। শীতের শুরুতে অতিথিরা আসছে। তাও আবার কাছের কেউ নয়। সুদূর সাইবেরিয়া থেকে আসছে। তাই শীত পড়ার আগে থেকেই শুরু হয় ক্যাম্পাসবাসীর প্রস্তুতি। অতিথি বরণে চলতে থাকে নানান আয়োজন। অতিথিরা কোথায় থাকবে, কীভাবে থাকবে তা নিয়ে ব্যস্ত কেউ কেউ। কেউবা আবার তাদের খাবার নিয়ে চিন্তিত। কীভাবে সন্ধ্যা নামার আগ পর্যন্ত আড্ডা দিয়ে অতিথিদের সঙ্গে সময় পার করবে সে পরিকল্পনা আঁটছেন জাবি পরিবারের ছোট এবং তরুণ সদস্যরা। অতিথিদের থাকা ও খাবারের চিন্তা থাকবেই বা না কেন, তারা তো দু’চারদিনের মেহমান নয়। চার-চারটি মাস ক্যাম্পাসে অবস্থান করবে তারা। অতিথিরা সবাই আবার একই প্রজাতির নয়। তাদের মধ্যে রয়েছে নানান বৈচিত্র্য। এরকম ৩০-৩৫ প্রজাতির অতিথি পাখির সমাগম ঘটে জাবিতে। তাদের নামেও রয়েছে ভিন্নতা। অতিথির আগমনকে উপলক্ষ করে ক্যাম্পাসে বসে ঐতিহ্যবাহী পাখি মেলা। মেলার মাধ্যমে অতিথিদের নামসহ চিনে রাখার সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না পাখিপ্রেমিকরা। সেই চমত্কার নামগুলো না বললেই নয়। সরালি, খন্জনা, পাতিতারা, নোনা জ্যোত্স্না, গয়ার, ধুপানি, লালমুড়ি, বাড়িঘোরা, হুডহুড—এরকম আরও কত নাম।
এখন নভেম্বর মাস। শীত পড়া সবে শুরু। প্রতি বছরের মতো এবারও জাবিতে অতিথি পাখিদের জন্য চলছে নানান প্রস্তুতি। সাধারণত পাখিরা নভেম্বরের শুরুর দিকে আসে এবং মার্চের শেষের দিকে আপন নীড়ে ফিরে যায়। এরই মধ্যে তাদের থাকা এবং খাবারের প্রস্তুতি সম্পন্ন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১৩টি লেক রয়েছে। এর মধ্যে ৪টিতে পাখি বসে। লেকগুলোর কচুরিপানা সরিয়ে ফেলা হয়েছে। অতিরিক্ত মাছ ধরে ফেলা হচ্ছে। সব মিলিয়ে তাদের থাকা ও খাবারের প্রস্তুতিটা ভালোই মনে হলো।
বরাবরের মতো পাখিদের নিরাপত্তা নিয়ে সুধী মহল এখনও শঙ্কিত। পরদেশে বেড়াতে এসে নিশ্চিন্তে তারা দেশে ফিরতে পারবে তো? কারণ একটি স্বার্থান্বেষী মহল আতিথেয়তার বদলে অতিথি পাখি শিকারে মেতে ওঠে। লেকের চারপাশের কাঁটাতারের বেড়াগুলো মেরামত করা হয়নি, সেগুলো এখনও ভাঙা। আবার অতিথিদের যারা আড্ডা দিয়ে সময় দেবেন, তাদেরও বসার কোনো ভালো ব্যবস্থা নেই। লেকের পাড়ের বেঞ্চগুলো ভেঙে গেছে, কিছু অংশ আবার চুরি হয়ে গেছে। এসব সমস্যার আশু প্রতিকার জরুরি।
অন্য সদস্যরা অতিথি নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও জাবি পরিবারের কর্তাব্যক্তিরা কতটুকু অতিথিপরায়ণ এবং পরিবেশ সচেতন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ প্রতি বছর অতিথি পাখির সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। উপযুক্ত পরিবেশ তৈরিতে ব্যর্থতাই এজন্য দায়ী। অতিথি পাখি আমাদের জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের উপযুক্ত আতিথেয়তা প্রদান করা আমাদের নিজেদের পরিবেশ রক্ষার জন্যই জরুরি। তবে জাবি পরিবারের আতিথেয়তা বেড়েছে না কমেছে, তা আর কিছুদিন পরেই বোঝা যাবে।
Source: Daily Amardesh
Related Links:
অতিথি আসার সময়টা পরিবারের সবার জানা। শীতের শুরুতে অতিথিরা আসছে। তাও আবার কাছের কেউ নয়। সুদূর সাইবেরিয়া থেকে আসছে। তাই শীত পড়ার আগে থেকেই শুরু হয় ক্যাম্পাসবাসীর প্রস্তুতি। অতিথি বরণে চলতে থাকে নানান আয়োজন। অতিথিরা কোথায় থাকবে, কীভাবে থাকবে তা নিয়ে ব্যস্ত কেউ কেউ। কেউবা আবার তাদের খাবার নিয়ে চিন্তিত। কীভাবে সন্ধ্যা নামার আগ পর্যন্ত আড্ডা দিয়ে অতিথিদের সঙ্গে সময় পার করবে সে পরিকল্পনা আঁটছেন জাবি পরিবারের ছোট এবং তরুণ সদস্যরা। অতিথিদের থাকা ও খাবারের চিন্তা থাকবেই বা না কেন, তারা তো দু’চারদিনের মেহমান নয়। চার-চারটি মাস ক্যাম্পাসে অবস্থান করবে তারা। অতিথিরা সবাই আবার একই প্রজাতির নয়। তাদের মধ্যে রয়েছে নানান বৈচিত্র্য। এরকম ৩০-৩৫ প্রজাতির অতিথি পাখির সমাগম ঘটে জাবিতে। তাদের নামেও রয়েছে ভিন্নতা। অতিথির আগমনকে উপলক্ষ করে ক্যাম্পাসে বসে ঐতিহ্যবাহী পাখি মেলা। মেলার মাধ্যমে অতিথিদের নামসহ চিনে রাখার সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না পাখিপ্রেমিকরা। সেই চমত্কার নামগুলো না বললেই নয়। সরালি, খন্জনা, পাতিতারা, নোনা জ্যোত্স্না, গয়ার, ধুপানি, লালমুড়ি, বাড়িঘোরা, হুডহুড—এরকম আরও কত নাম।
এখন নভেম্বর মাস। শীত পড়া সবে শুরু। প্রতি বছরের মতো এবারও জাবিতে অতিথি পাখিদের জন্য চলছে নানান প্রস্তুতি। সাধারণত পাখিরা নভেম্বরের শুরুর দিকে আসে এবং মার্চের শেষের দিকে আপন নীড়ে ফিরে যায়। এরই মধ্যে তাদের থাকা এবং খাবারের প্রস্তুতি সম্পন্ন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১৩টি লেক রয়েছে। এর মধ্যে ৪টিতে পাখি বসে। লেকগুলোর কচুরিপানা সরিয়ে ফেলা হয়েছে। অতিরিক্ত মাছ ধরে ফেলা হচ্ছে। সব মিলিয়ে তাদের থাকা ও খাবারের প্রস্তুতিটা ভালোই মনে হলো।
বরাবরের মতো পাখিদের নিরাপত্তা নিয়ে সুধী মহল এখনও শঙ্কিত। পরদেশে বেড়াতে এসে নিশ্চিন্তে তারা দেশে ফিরতে পারবে তো? কারণ একটি স্বার্থান্বেষী মহল আতিথেয়তার বদলে অতিথি পাখি শিকারে মেতে ওঠে। লেকের চারপাশের কাঁটাতারের বেড়াগুলো মেরামত করা হয়নি, সেগুলো এখনও ভাঙা। আবার অতিথিদের যারা আড্ডা দিয়ে সময় দেবেন, তাদেরও বসার কোনো ভালো ব্যবস্থা নেই। লেকের পাড়ের বেঞ্চগুলো ভেঙে গেছে, কিছু অংশ আবার চুরি হয়ে গেছে। এসব সমস্যার আশু প্রতিকার জরুরি।
অন্য সদস্যরা অতিথি নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও জাবি পরিবারের কর্তাব্যক্তিরা কতটুকু অতিথিপরায়ণ এবং পরিবেশ সচেতন, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কারণ প্রতি বছর অতিথি পাখির সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। উপযুক্ত পরিবেশ তৈরিতে ব্যর্থতাই এজন্য দায়ী। অতিথি পাখি আমাদের জীববৈচিত্র্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের উপযুক্ত আতিথেয়তা প্রদান করা আমাদের নিজেদের পরিবেশ রক্ষার জন্যই জরুরি। তবে জাবি পরিবারের আতিথেয়তা বেড়েছে না কমেছে, তা আর কিছুদিন পরেই বোঝা যাবে।
Source: Daily Amardesh
Related Links:
No comments:
Post a Comment