মহাদেবপুরের হাসানপুরবাসীর দাবি
পাখির অভয়ারণ্য চাই
এমআর রকি, নওগাঁ, ৩১ ডিসেম্বর ২০১০
মহাদেবপুর উপজেলার হাসানপুর গ্রামকে আনুষ্ঠানিকভাবে পাখির অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করার দাবি করেছেন এলাকাবাসী। উল্লেখ্য, এ গ্রামের মানুষ স্ব-উদ্যোগে পাখির অভয়ারণ্য গড়ে তুলেছেন। ফলে পুরো হাসানপুর গ্রাম এখন পাখির অভায়রণ্য হয়ে উঠেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শীতের আগেই এ অভয়ারণ্যে হাজার হাজার পাখির আগমন ঘটা শুরু করেছে। পাখির কিচির মিচির শব্দে এখন এলাকাবাসীর ঘুম ভাঙে। এছাড়া জেলা শহরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকেও শ'শ' পাখি প্রেমিক মনোরম এ পরিবেশ দেখতে প্রতিদিন হাসানপুর গ্রামে ভীড় করছেন। গ্রামে ঢোকার আগেই চোখে পড়ে, গাছে গাছে সাঁটানো নানা সাইনবোর্ড। তাতে লেখা, 'পাখি শিকার করবেন না' 'পাখি মারবেন না' 'ওরাও আমাদের মতো বাঁচতে চায়' 'পাখি এ সমাজের পরম বন্ধু'_ ইত্যাদি।
পাখির অভায়ারণ্য গড়ার এ উদ্যোগ নিয়েছে স্থানীয় সোনালী সংসদ নামের একটি সেবা সংঘ। তারা গোটা গ্রামবাসীকে সংগঠিত ও সচেতন করেছেন। গ্রামকে পাখি শিকারমুক্ত ঘোষণা করেছেন। এখন গ্রামের মানুষ চাইছেন, সরকার বা প্রশাসন যেন আনুষ্ঠানিকভাবে এ অভয়ারণ্যের স্বীকৃতি দেয়। গ্রামবাসীর কথা, আমরা সবখানে সব গ্রামে পাখির অভয়ারণ্য চাই।
Source: Daily Sangbad
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শীতের আগেই এ অভয়ারণ্যে হাজার হাজার পাখির আগমন ঘটা শুরু করেছে। পাখির কিচির মিচির শব্দে এখন এলাকাবাসীর ঘুম ভাঙে। এছাড়া জেলা শহরসহ বিভিন্ন এলাকা থেকেও শ'শ' পাখি প্রেমিক মনোরম এ পরিবেশ দেখতে প্রতিদিন হাসানপুর গ্রামে ভীড় করছেন। গ্রামে ঢোকার আগেই চোখে পড়ে, গাছে গাছে সাঁটানো নানা সাইনবোর্ড। তাতে লেখা, 'পাখি শিকার করবেন না' 'পাখি মারবেন না' 'ওরাও আমাদের মতো বাঁচতে চায়' 'পাখি এ সমাজের পরম বন্ধু'_ ইত্যাদি।
পাখির অভায়ারণ্য গড়ার এ উদ্যোগ নিয়েছে স্থানীয় সোনালী সংসদ নামের একটি সেবা সংঘ। তারা গোটা গ্রামবাসীকে সংগঠিত ও সচেতন করেছেন। গ্রামকে পাখি শিকারমুক্ত ঘোষণা করেছেন। এখন গ্রামের মানুষ চাইছেন, সরকার বা প্রশাসন যেন আনুষ্ঠানিকভাবে এ অভয়ারণ্যের স্বীকৃতি দেয়। গ্রামবাসীর কথা, আমরা সবখানে সব গ্রামে পাখির অভয়ারণ্য চাই।
Source: Daily Sangbad
No comments:
Post a Comment